নেটিজেন- উচ্চশিক্ষার্থে নেটযাত্রা

-আরাফাত সিদ্দিকী

বিশ্বের নামীদামি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য পড়তে যাওয়া আমাদের দেশের বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন। কিন্তু এ স্বপ্ন ভেঙে যেতে থাকে ভিসা অফিসে ধরনা দিতে দিতে। এ ছাড়াও লাগে মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানের সহায়তা। কোন সংস্থা সত্যিই ভর্তি করিয়ে দিতে পারবে, তার নিশ্চয়তা কে দেয়! এত কিছুর পরও যাঁরা পাড়ি দিতে পারেন স্বপ্নের দেশে, তাঁদের মধ্যেও উচ্চশিক্ষা খুব কম শিক্ষার্থীর কপালেই জোটে। তাঁদের বেশির ভাগই উচ্চশিক্ষা গ্রহণের অনেক আগেই ঝরে পড়েন। জীবিকার তাগিদে জড়িয়ে পড়েন বিভিন্ন অড জবে। আর শেষ পর্যন্ত যাঁরা টিকে থাকেন, তাঁদেরও কাজের ফাঁকে এক বছরের কোর্স শেষ করতে সময় লাগে তিন থেকে চার বছর।

এসব শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষার চাহিদা পূরণ করতেই বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো চালু হয়েছে ইন্টারনেটভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি টুয়েন্টি ওয়ান গ্লোবাল। পৃথিবীর আরও ৬০টি দেশকে সঙ্গে নিয়ে ২০০১ সাল থেকে প্রথম চালু হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়।

সম্প্রতি বাংলাদেশেও শুরু হয় এর পথচলা। যেসব শিক্ষার্থী বিভিন্ন সমস্যার কারণে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যেতে পারেন না, তাঁদের লক্ষ করেই শুরু হয়েছে এ কার্যক্রম। পৃথিবীর নানা দেশের ২১টি খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ে গঠিত এ ইউ২১-এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসেই পাবে উচ্চশিক্ষার সুযোগ। এতে অনলাইনে শিক্ষার্থীরা নিতে পারবে ব্যবসায় প্রশাসন, এমআইএস ও পর্যটনএ তিনটি বিষয়ে স্মাতকোত্তর কোর্স, পাঁচটি ডিপ্লোমা কোর্স ও করপোরেট প্রশিক্ষণের আওতায় ৭০টি সার্টিফিকেশন কোর্স। যৌথভাবে এসব ডিগ্রী দেবে ২১টি বিশ্ববিদ্যালয়। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে রয়েছে উত্তর আমেরিকার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়, ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, মেক্সিকান বিশ্ববিদ্যালয়, টেকনোলজিকো দ্য মন্টারি, ইউরোপের গ্লাস গো বিশ্ববিদ্যালয়, নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়, এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়, বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি কলেজ ডাবলিন, লর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়, কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়, অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, এশিয়ার সিঙ্গাপুর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, কোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়, সাংহাই জিয়াউ টঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়, হংকং বিশ্ববিদ্যালয়এবং ওয়েসেদা ইউনিভার্সিটি।

এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য সাধারণত একজন শিক্ষার্থীকে ব্যয় করতে হয় ২০ থেকে ৩০ হাজার ডলার। কিন্তু অনলাইনে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের সমমানের কোর্স শেষ করা যাবে ৫০০ থেকে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ডলারের মধ্যে। অনলাইনে এমবিএ ও এমআইএস কোর্স করতে খরচ পড়বে সাত থেকে দশ হাজার ডলার, বিভিন্ন ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্ন করা যাবে দুই থেকে সাত হাজার ডলারের মধ্যে, বিভিন্ন সার্টিফিকেশন কোর্স করতে সর্বোচ্চ ব্যয় হবে ৫০০ থেকে এক হাজার ডলার। এ ছাড়া মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে বৃত্তির সুযোগ।

পেশাবিষয়ক বাংলাদেশী ওয়েব পোর্টাল এইম ইন লাইফ ইউনিভার্সিটি টুয়েন্টি ওয়ান গ্লোবাল বাংলাদেশের জন্য চালু করেছে, জ্ঞান তাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ মেধা বৃত্তি। এ বৃত্তির মাধ্যমে প্রতিবছর দশজন শিক্ষার্থী যেকোনো একটি কোর্স করতে পারবেন বিনা খরচে।সেই সঙ্গে আগামী বছর থেকে নারীদের উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী করে তোলার জন্য শুধু নারী শিক্ষার্থীদের জন্য মাস্টার কার্ডের সৌজন্যে চালু হচ্ছে নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্ত্বাবধানে মাস্টার্স ইন ট্রাভেল অ্যান্ড টুরিজম কোর্সের ওপর ৫০ শতাংশ ছাড় সুবিধা। অনলাইনে এ উচ্চশিক্ষার জন্য শিক্ষার্থীর ন্যুনতম যেসব যোগ্যতা প্রয়োজন তা হলো, এমবিএ ও এমআইএস কোর্সের ক্ষেত্রে গ্রাজুয়েশন ও আইএলটিএস পরীক্ষায় ন্যুনতম পাঁচ পয়েন্ট, ডিপ্লোমার ক্ষেত্রে এইচএসসি বা সমমান পাসের সনদ। বিভিন্ন সার্টিফিকেশন কোর্সের ক্ষেত্রে এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

কেমন হবে এসব কোর্সের সার্টিফিকেটের মূল্যমান?

এমন প্রশ্নের জবাবে জনপ্রিয় জবসাইট এইম ইন লাইফের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী কমকর্তা এম শোয়েব চৌধুরী জানান, এসব কোর্সের সনদপত্রের মূল্যমান নিঃসন্দেহে বিশ্বমানের। কেননা, ইউনিভার্সিটি টুয়েন্টি ওয়ান গ্লোবালের সঙ্গে যেসব বিশ্ববিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, তাদের পাঠক্রম আমাদের অনেক আধুনিক ও কার্যকর। এ ছাড়া এখানে শুধু আবেদন করে টাকা জমা দিলেই সনদপত্র পাওয়া যায় না। কোর্স শেষ করতে হলে প্রয়োজন বিশ্বের ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ে গঠিত একটি নির্দিষ্ট সিলেবাসের আওতায় নির্দিষ্ট সময়ের পড়াশোনা। এখানে অনলাইনে সদস্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হয়ে থাকে। কোনো কোর্সের কোনো অংশ যদি শিক্ষার্থী অনলাইনে বুঝতে না পারে, তাহলে রয়েছে ২৪ ঘণ্টা কলসেন্টারের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কোর্সগুলোর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনার ব্যবস্থা। এই গ্লোবাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাফল্য আশা করে তিনি বলেন, ‘উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে আমাদের দেশে এই অনলাইন বিশ্ববিদ্যালয় একটি মাইলফলক হিসেবে স্থাপিত হবে। জ্ঞানভিত্তিক বিশ্বের অর্থবাজারে আমাদের শিক্ষার্থীদের টিকে থাকার ক্ষেত্রে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে। সেই সঙ্গে প্রতিবছর সাশ্রয় করবে গুরুত্বপূর্ণ বৈদেশিক মুদ্রা।

ইউনিভার্সিটি টুয়েন্টি ওয়ান গ্লোবাল’-এ আবেদন করতে বা এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে www.u21global.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। ফোন: ৮৮৩২১০৬।

-সূত্র: প্রথমআলো - প্রজন্ম ডটকম-২৮.০৯.০৭

বিনা তারে চালান কম্পিউটার

--জাবেদ সুলতান পিয়াস

অফিসের কাজে মন বসছিল না। একটু তাড়াতাড়িই বাসায় ফিরে এলেন। বাইরের আবহাওয়াও একটু অন্যরকম। বাসায় এসেই গা এলিয়ে দিলেন বিছানায়। কম্পিউটারে বাজছে আপনার প্রিয় রবীন্দ্রসংগীত। এমন সময় বিশেষ একটি গানের জন্য অপেক্ষা করছেন আপনি। কিন্তু ওই গানটি নির্বাচন করে দিয়ে আসতে বিছানা থেকে উঠতে ইচ্ছে করছে না। কম্পিউটারের প্রতি তখন একটু বিরক্তই আপনি। ধ্যাৎ, এর চেয়ে সেই সিডি প্লেয়ারটাই ভালো ছিল। দুর নিয়ন্ত্রক যন্ত্র দিয়ে (রিমোট কন্ট্রোল) আপনার সঙ্গে ইচ্ছের তাল মেলাত সেটি। আচ্ছা, কম্পিটারে এমন একটি রিমোট কন্ট্রোল যন্ত্র থাকলে কী এমন অন্যায় হতো, ভেবেই হাসলেন একটু। এও হয় নাকি? কম্পিউটারের এতশত কাজ করতে তাহলে সেই যন্ত্রে কত হাজার বোতাম থাকতে হবে? এই ভেবে কম্পিউটারের প্রতি অভিমানটা আরেকটু বাড়িয়ে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লেন! খানিক পর সেই গানটি বাজল ঠিকই, আপনার আর শোনা হলো না। নাহ্, এমনটি আর হবে না। কম্পিউটারের প্রতি বিরক্ত হওয়ারও কারণ নেই। কম্পিউটারেরও দুর নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। আর সেটি হতে পারে আপনার মুঠোফোনেই।

কম্পিউটার চলবে এখন আপনার হাতের ইশারায়। কি-বোর্ড আর মাউস ধরতে হবে না। যা চান, দুর থেকেই করতে পারবেন। কম্পিউটারের পুরো নিয়ন্ত্রণ থাকবে হাতের মুঠোয়। তারহীন ব্লুটুথ প্রযুক্তি দিয়েই দুর থেকে কম্পিউটারের প্রায় সব কাজ নিয়ন্ত্রণ করবে আপনার মোবাইল ফোনটি। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কম্পিউটারের দুর নিয়ন্ত্রণের এমন চমকপ্রদ একটি প্রযুক্তি উাবন করেছেন দেশের একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের তরুণ প্রযুক্তিবিদেরা। এই প্রযুক্তি হাতের নাগালে এনেছে গবেষণাভিত্তিক ইলেকট্রনিক্স ও সফটওয়্যার উন্নয়নে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান পাই ল্যাবস। পাই ল্যাবসের অধীনে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার কৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মাহমুদুল আলম দীপু এবং শাহরিয়ার ইকবাল। পাই ল্যাবস এই প্রযুক্তিটির নাম দেওয়া হয়েছে ব্লু ম্যাজিক।

প্রযুক্তির জাদু

টিভি সেটের গায়ে সাঁটা নিয়ন্ত্রণ বোতাম দিয়ে সব কাজ করা গেলেও এর দুর নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রটি (রিমোট কন্ট্রোল) ছাড়া যেন আমাদের চলে না। এহেন প্রযুক্তি সেবার মাধ্যমে জীবনকে আরেকটু সহজ আর উপভোগ্য করতেই আমাদের এই দেশি প্রযুক্তি, ব্লু ম্যাজিক। এটি কম্পিউটারের প্রায় সব কাজ বিশেষ করে বিনোদনের সব প্রোগ্রামকে দুর থেকে নিয়ন্ত্রণের সুবিধা দেবে। আয়েশ করে দুর থেকেই শুয়ে-বসে মুঠোফোন দিয়ে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণকরতে পারবেন। মুঠোফোনের বোতাম দিয়ে পরের গানটিতে যাওয়া, শব্দ নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে ডিভিডির গানের কিংবা সিনেমার তালিকা নির্বাচন সবই সম্ভব এটি দিয়ে।

ব্লু ম্যাজিক

মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কম্পিউটারের দুর নিয়ন্ত্রণে যন্ত্রাংশ ও সফটওয়্যারের একটি পরিপূর্ণ সমাধান ব্লু ম্যাজিক। এর যান্ত্রিক অংশেআছে পেনড্রাইভের মতো দেখতে একটি ইউএসবি ব্লুটুথ অ্যাডাপ্টর। আর আছে দুটি সফটওয়্যার ব্লুটুথ পিসি কন্ট্রোলার ও ব্লু ম্যাজিক ফোন ক্লায়েন্ট।

ব্লুটুথ পিসি কন্ট্রোলার সফটওয়্যারটি কম্পিউটারে ইনস্টল করতে হয়। আর ব্লুটুথ প্রযুক্তির সুবিধা আছে এমন মোবাইল ফোন সেটে দুর নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাটি কার্যকর করতে হ্যান্ডসেটটিতে ব্লু ম্যাজিক ফোন ক্লায়েন্ট সফটওয়্যারটি ইনস্টল করতে হয়। তবে এ ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনসেটটি কম্পিউটারে দুর নিয়ন্ত্রণের ব্লুটুথ প্রযুক্তি সমর্থন করতে হবে। কম্পিউটারের চারপাশে ১০০ মিটারের মধ্যে আপনি যেখানেই থাকুন না কেন, ব্লু ম্যাজিকের সাহায্যে আপনি আপনার কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। এই সফটওয়্যার দিয়ে দুর থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন প্রায় সব ধরনের মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যারসহ উইন্ডোজ পাওয়ার পয়েন্ট, অ্যাডোবি অ্যাক্রোব্যাট রিডারসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার ও কম্পিউটার প্রোগামের। সেই সঙ্গে আপনার ইচ্ছেমতো যেকোনো প্রোগ্রামের তালিকা তৈরির ব্যবস্থাও আছে এখানে। রয়েছে কম্পিউটারের ডেস্কটপে অবাধ নিয়ন্ত্রণ। ফাইল খোলা-বন্ধ থেকে শুরু করে যেকোনো প্রোগ্রাম চালানো, কম্পিউটার বন্ধ, আবার চালু করা বা সেটিকে ঘুম পাড়িয়ে দেওয়া (হাইবারনেট)সবই করা সম্ভব দুর থেকে মোবাইল ফোন দিয়ে।

আমাদের সহজ প্রযুক্তি

তারহীন যোগাযোগের সহজ মাধ্যম হলেও ব্লুটুথ সুবিধা আছে এমন যন্ত্রাংশের একটা বড় অসুবিধা হলো এদের জন্য সর্বজনীন কোনো যন্ত্র নেই।এ ছাড়া সব ধরনের ব্লুটুথ যন্ত্রাংশ সমর্থন করার মতো সফটওয়্যারও নেই বাজারে। এ ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময় দেখা যায় যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের তৈরি যন্ত্র চালাতে তাদের নির্দিষ্ট সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়। পাই ল্যাবসের ব্লুটুথ পিসি কন্ট্রোলার সফটওয়্যারটি এ সমস্যার সমাধান করবে। শুধু কম্পিউটার আর মোবাইল ফোনের মধ্যেই নয়, ব্লু ম্যাজিক ব্লুটুথ প্রযুক্তির যেকোনো দুটি যন্ত্রাংশের মধ্যে আন্তসংযোগের কাজটি করতে পারবে।

এ সম্পর্কে উদ্ভাবক দলের শাহরিয়ার ইকবাল বলেন, ‘ব্লু ম্যাজিক ব্লুটুথ প্রযুক্তি সমর্থিত বিভিন্ন যন্ত্রাংশের জন্য একটি সাধারণ সমাধান। এর ব্যবহার পদ্ধতিও খুব সহজ। এই সফটওয়্যার ও যন্ত্রটি দিয়ে যে কেউ ইচ্ছে করলে তার জীবনে প্রযুক্তি ব্যবহারের গতি বাড়িয়ে দিতে পারে অনেকাংশে।ব্লু ম্যাজিকে ব্লুটুথ পিসি কন্ট্রোলার ও ব্লু ম্যাজিক ফোন ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস (এপিআই)।

কম্পিউটারের দুর নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ব্লু ম্যাজিক দিয়ে কম্পিউটার ও মোবাইলের মধ্যে সব ধরনের তথ্য আদান-প্রদান করার সুবিধা পাওয়া যাবে। এর সাহায্যে তারহীন অবস্থাতেই মোবাইল ফোনসেটকে জিপিআরএস কিংবা এজ মডেম হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। সর্বোপরি দুটি ব্লুটুথ সমর্থক যন্ত্রাংশের মধ্যেকার পরিপূর্ণ এবং উভমুখী যোগাযোগ মাধ্যম এটি। তাই মোবাইল ফোন থেকে যেমন কম্পিউটারের কিছু প্রোগ্রাম নিয়ন্ত্রণ করা যায়, তেমনি কম্পিউটারের সাহায্যে মোবাইল ফোনের কিছু অংশেরও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব এই ব্লু ম্যাজিক দিয়ে। কম্পিউটার থেকে লিখে মোবাইল ফোনের হয়ে সহজে সংক্ষিপ্ত বার্তা (এসএমএস) লেখা সম্ভব এটি দিয়ে।

আমাদের প্রযুক্তি, আমাদের বাজার

বাংলাদেশের তরুণ প্রযুক্তিবিদদের হাত ধরে সম্ভাবনাময় প্রযুক্তির অনেক উজ্জ্বল আভা দেখেছি আমরা। এমন নয় যে এগুলো সব গোপন থেকেছে। তরুণ প্রযুক্তিবিদদের এসব সম্ভাবনার প্রচারও কম হয়নি। নতুন প্রযুক্তির এসব সাফল্যগাথা ফলাও করে প্রচার হয়েছে গণমাধ্যমে। এসব প্রযুক্তির গুণগান, বাণিজ্যিক উৎপাদন আর প্রযুক্তির মধ্য দিয়ে আমাদের অর্থনৈতিক মুক্তির গান গাইতে গাইতে মুখে ফেনা এসে গেছে আমাদের গঠনমূলক সমালোচকদের। চারদিকে বাহবা পড়ে গেছে। কয়দিন খুব প্রশংসা, খুব মাতামাতি। কিন্তু এই হাততালি থেমে গেলে সেই সম্ভাবনাকে কেউ খুঁজতে যায়নি। এসব প্রযুক্তির মধ্যে আলোর মুখ দেখেছে এমন সংখ্যা নগণ্য। এটাই আমাদের ব্যর্থতা। আমাদের প্রতিভা আছে, কিন্তু সুযোগ নেই। প্রযুক্তির এসব সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর ঝুঁকি নিতে অভ্যস্ত নই আমরা, আমাদের উদ্যোক্তারা। বিশ্ববাজার তো অনেক দুরে, নিজস্ব প্রযুক্তি পণ্যে নিজেদের বাজার ধরে রাখার স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়। এমন শত শত ফিকে হওয়া স্বপ্নের ব্যতিক্রম এই ব্লু ম্যাজিক। তরুণ প্রযুক্তিবিদদের হাত ধরে আসা ব্লু ম্যাজিক বাণিজ্যিকভাবে ছাড়া হচ্ছে।তবে তরুণ এই উদ্ভাবকদের স্বপ্নকে এমন পরিপূর্ণ রূপ দেওয়ার পেছনে আছে আরেক দল মুক্তমনা তরুণ উদ্যোক্তার গল্প, স্বয়ংসম্পুর্ণ একটি প্রযুক্তি বাজারে নিজেদের জায়গা করে নিতে যাঁরা ঝুঁকি নিতে জানেন। এ গল্প পাই ল্যাবসের (www.pilabs.org) । বুয়েট থেকে পাস করা তিন মেধাবী তরুণ প্রকৌশলীর স্বপ্নের ফসল দেশীয় এই প্রযুক্তি ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান। এ সম্পর্কে পাই ল্যাবসের অন্যতম উদ্যোক্তা ও পরিচালক প্রকৌশলী মাহমুদুল হাসান সোহাগ বলেন, ‘প্রযুক্তির কথা আমরা অনেক বলি। নতুন নতুন সেবায় আমাদের প্রযুক্তি বাজারও বড় হচ্ছে দিন দিন। সেই সঙ্গে বিরাট এই বাজারও আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে। আমাদের প্রযুক্তি যে নেই তাও নয়, তবে বিদেশি পণ্যের জাঁকজমক বিচরণে আমরা পিছিয়ে যেতে বাধ্য হই। তবে এ অবস্থা চলতে থাকলে প্রযুক্তির মাধ্যমে আমাদের অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন দিন দিন দুরে চলে যাবে। আর নিজেদের প্রযুক্তি বাজারে আধিপত্য ধরে রাখতে ঝুঁকি নিতে হবে। সেই সঙ্গে এসব উদ্যোক্তাকে সাহস দেওয়ার দায়িত্বটি থেকে যায় আমাদের ভোক্তাদের কাছেই। দেশীয় পণ্যের বিকাশে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।

বাজারে ছাড়া হয়েছে ব্লু ম্যাজিক। হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের এই পরিপূর্ণ প্যাকেজটির দাম রাখা হয়েছে ৪৯৫ টাকা। প্রাথমিকভাবে এটি পাওয়া যাচ্ছে ঢাকার বিসিএস কম্পিউটার সিটির দোতলায় সান কম্পিউটার সুপার স্টোরে। শিগগির সারা দেশে এটি পাওয়া যাবে বলে জানায় পাই ল্যাবস কর্তৃপক্ষ। ইন্টারনেটভিত্তিক একটি ফোরামের (www.pilabs.org/bluemagic) মাধ্যমে পাই ল্যাবস ব্লু ম্যাজিক ব্যবহারকারীদের অনলাইন গ্রাহকসেবা দিচ্ছে।

-সূত্র: প্রথম আলো- প্রজন্ম ডট কম- ২৮.০৯.০৭

গ্রাফিক্স টিপস

বর্তমান বিশ্বে প্রফেশনাল বিভিন্ন কাজে গ্রাফিক্সের ভূমিকা অপরিসীম। কোন কাজই গ্রাফিক্স ছাড়া আজকাল সম্পূর্ণ বলে ধরে নেয়া হয় না। সিসটেক পাবলিককেশন্স থেকে তাই গ্রাফিক্স টিপস নামে একটি বই বের হয়েছে যার লেখক বশীর মাহমুদ ইলিয়াস। যারা নিজে নিজে গ্রাফিক্সের বিভিন্ন সফটওয়্যার দক্ষতার সাথে শিখতে চান তাদের জন্য বইটি কাজে লাগবে। এতে গ্রাফিক্সর বহুল ব্যবহৃত সফটওয়্যার এডোবি ফটোশপ, এডোবি ইলাস্ট্রেটর, কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ইত্যাদির খুঁটিনাটি বিষয় আলোচনা করা হয়েছে। ডিজাইনের বিভিন্ন সফটওয়্যারের বিভিন্ন মেন্যু এবং টুল ব্যবহার করে সাধারণ অনেক কাজ করা যায়। কিন্তু অভ্যন্তরীণ অনেক কমান্ড রয়েছে যে গুলো ব্যবহার করে অনেক জটিল কাজ অনায়াসে করা যায়। এ সব কমান্ডসমূহের ব্যবহার সচরাচর কোন বইয়ে উল্লেখ থাকে না যা এখানে দেখানো হয়েছে। সফটওয়্যারের অনেক কমান্ড জানা সত্ত্বেও দেখা যায় ছোট একটি বিষয়ের প্রয়োগ জানা না থাকার কারণে কাজটি অসম্পূর্ণ থেকে যায়। যা এখানে বলা হয়েছে। বিখ্যাত সব গ্রাফিক্সের সফটওয়্যারের সহায়ক অনেক ছোট ছোট সফটওয়্যার রয়েছে যেগুলো সহজেই ব্যবহারের মাধ্যমে অনেক বড় বড় কাজ করা যায় অথচ মূল গ্রাফিক্সের সফটওয়্যারের মাধ্যমে এ ধরনের কাজ অনেক সময় সাপেক্ষ ও জটিল। এই বইয়ে এ ধরনের সহায়ক সফটওয়্যারের ব্যবহার দেখানো হয়েছে। রয়েছে গ্রাফিক্স সংক্রান্ত অনেক টিপস। ১৮০ টাকা মূল্যের এই বইটি সর্বত্র পাওয়া যাচ্ছে।

-সূত্র: ইত্তেফাক – আইটি কর্নার – ২০-০৯-০৭

মোবাইলের ফাইল দ্রুত ট্রান্সফার প্রযুক্তি

-হাসান জাকির

সেল ফোনের মাধ্যমে বড় আকারের ফাইল শেয়ার করতে গেলে বেশ ঝক্কি পোহাতে হয়। অধিক সময় ব্যয় এবং বিভিন্ন কোম্পানির ফোন সেটে ফাইল শেয়ারিংয়ে প্রায়ই সাপোর্ট করে না। গ্রাহকদের এ ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে বিশ্বের তিন শীর্ষ সেল ফোন নির্মাতা কোম্পানি নকিয়া, সনি এরিকসন এবং স্যামসাং একসঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী ডেটা সহজে ট্রান্সফার করার জন্য ইউনিভার্সেল ফ্লাশ মেমোরি কার্ড নামের একটি ডিভাইস যৌথভাবে তৈরি করবে তারা। এই মেমোরি কার্ড এমন স্ট্যান্ডার্ডে তৈরি হবে যা তিনটি অপারেটরের ফোন সেটকেই সমর্থন করে। এই কার্ডের বড় সুবিধা হচ্ছে ৪ গিগাবাইট পরিমাণ ফাইল মাত্র তিন মিনিটের মধ্যে অনায়াসে ট্রান্সফার করতে সক্ষম হবে। কোম্পানিগুলো এই মেমোরি কার্ড নির্মাণের জন্য মাইক্রন টেকনোলজি, স্প্যানসান, এসটি মাইক্রো ইলেকট্রনিক্স এবং টেক্সাস ইন্সট্র-মেন্টের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। ইউনিভার্সেল ফ্লাশ স্টোরেজ মেমোরি কার্ড ফোন সেট ছাড়াও এই তিন কোম্পানির অন্যান্য ইলেকট্রনিক পণ্যে ব্যবহার করা যাবে। এ ডিভাইস সম্পর্কে নকিয়ার টেকনোলজি প্লাটফর্মের ভাইস প্রেসিডেন্ট সেপো ল্যামবার্গ জানান, এটা গ্রাহকদের দীর্ঘদিনের চাহিদা পূরণে সক্ষম হবে এবং ডেটা ট্রান্সভাবে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। ২০০৯ সালের শুরুতেই এটি বাজারজাতের আশা করছে কর্তৃপক্ষ।

-সুত্র: যুগান্তর - আইটি বিশ্ব - ২০-০৯-০৭

কম খরচে মানসম্পন্ন ওয়েবসাইট

কম খরচে মানসম্পন্ন ওয়েবসাইট ও সফটওয়্যার তৈরির বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে ইটেক সিস্টেমস। এ প্যাকেজের আওতায় বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল ও সেচ্ছাসেবী এনজিওদের জন্য অত্যন্ত কম খরচে ওয়েবসাইট ও একাউন্টিং সফটওয়্যার তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইটেক সিস্টেমস। এছাড়া ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নাম মাত্র মূল্যে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন ও হোস্টিং এর সুবিধা দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। যোগাযোগ ঃ ইটেক সিস্টেমস, ২০৪, গুলশান শপিং সেন্টার (৫ম তলা), গুলশান-১, ঢাকা-১২১২। ফোন ঃ ০১৫৬৩৩৫৯০০।

-সূত্র: ইত্তেফাক - আইটি কর্নার - ২০-০৯-০৭

বাজারে এইচপি প্যাভিলিয়ন সিরিজের নতুন মাল্টিমিডিয়া পিসি জি২০৭৬আই

কম্পিউটার সোর্স নিয়ে এসেছে জনপ্রিয় এইপি প্যাভিলিয়ন সিরিজের নতুন মাল্টিমিডিয়া পিসি জি২০৭৬আই । এতে আছে ৩ গিগাহার্জের ইন্টেল ডুয়াল কোর প্রসেসর, ৪ মেগাবাইট লেভেল টু ক্যাশ মেমোরী। প্রসেসরের ডুয়েল কোর ফিচার দিয়ে ভিডিও এডিটিং , হাই গ্রাফিক্স গেম কিংবা একাধিক এপ্লিকেশন একসাথে চালাতে পারবেন। এই পিসিতে আছে ইন্টেল ৯৪৫জিসি এক্সপ্রেস চিপসেট মাদারবোর্ড, ৫১২ মেগাবাইট ডিডিআরটু র‌্যাম। প্রয়োজনে ২ জিবি পর্যন্ত র‌্যাম মেমোরী বর্ধিত করার সুযোগ আছে। আছে ৮০ জিবি হার্ডড্রাইভ, ইন্টেল হাই ডেফিনেশন অডিও (৫:১ সারাউন্ড সাউন্ড), ইন্টেল ৯৫০ সিরিজ গ্রাফিক্স কার্ড, ল্যানকার্ড ও ৫৬কে ফ্যাক্স মডেম। প্যাভিলিয়ন সিরিজের এই পিসিতে পাবেন সুপার মাল্টি ডিভিডি রাইটার, যা দিয়ে সিডি, ডিভিডি রিড এবং রাইট করা যাবে। আছে ১ এর ভেতর ৯ মেমোরী কার্ড রীডার। এটি দিয়ে একই সাথে ৯টি ভিন্ন সাইজের মেমোরী কার্ড রীড করা যাবে। এইচপির এই ডেস্কটপ পিসির সাথে আছে আকর্ষনীয় ইউএসবি মিনি স্পিকার। ১৭ ইঞ্চি সিআরটি মনিটর দিয়ে এই প্যাভিলিয়ন পিসি পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৩৮,৫০০ টাকায়। আর ১৭ ইঞ্চি এইচপি এলসিডি মনিটর দিয়ে এর মূল্য ৪৫,৫০০ টাকা। রয়েছে ৩ বছরের ওয়ারেন্টি। ফোন ঃ ৯১৪০১৫২, ০১৭২৯২০০৪০০।

- সূত্র: ইত্তেফাক - ২০-০৯-০৭

এমএস ওয়ার্ডে পেজ নাম্বার দেয়া

১. ইনসার্ট মেন্যু থেকে পেজ নাম্বারস চয়েজ করুন

২. ডায়ালগ বক্স থেকে পেজ নাম্বারের জন্য পজিশন এবং এলাইনমেন্ট সিলেক্ট করুন। এবার ফরমেট বাটন আপনাকে দেবে বিভিন্ন নাম্বারের ফরমেট। এর সাথে পেজ নাম্বার ডকুমেন্টের বিভিন্ন সেকশনে কন্ট্রোল করা যাবে।

পেজ নাম্বার ডিলেট করা: ১. ভিউ মেন্যু থেকে হেডার এন্ড ফুটার চয়েজ করুন। ২. যে কোন হেডার বা ফুটার এ যান এবং পেইজ নাম্বার ডাবল ক্লিক করে সিলেক্ট করুন। পেজ নাম্বার যদি ইনসার্ট মেন্যু থেকে সিলেক্ট করে থাকেন তবে পেজ নাম্বারের সাথের ফ্রেম সিলেক্ট করে ডিলেট বাটন ক্লিক করুন।

-সূত্র: ইত্তেফাক – আইটি কর্নার -২০-০৯-০৭

ইন্টারনেটে চট্টগ্রামের চুনাটি গ্রাম

কাজী ফাহিম আহমেদ

চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনাটি গ্রামের ওয়েবসাইট সম্প্রতি ইন্টারনেটে চালু হয়েছে। সাইটটিতে রয়েছে গ্রামটির ইতিহাস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ক্লাব, এই গ্রামে বাড়ি এমন ব্যক্তিত্বদের তথ্য, বিখ্যাত কিছু পরিবারের কথা, ছবির অ্যালবাম প্রভৃতি। শুধু চুনাটি গ্রামের বিভিন্ন বিষয়ই নয়, সাইটটিতে রয়েছে চাকরির খবরও।

অবশ্য শুধু চট্টগ্রামের চাকরির খবর রয়েছে এতে। ছবির অ্যালবাম অংশটি বেশ আকর্ষণীয়, যেখানে রয়েছে গ্রামটির বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান যেমনপুকুর, মসজিদ, মাঠ, বিদ্যালয় প্রভৃতির বেশ কিছু ছবি। রয়েছে এখানকার বেশ কিছু আঞ্চলিক গানের কথা। এই গ্রামে নিয়মিত অনুষ্ঠিত হয় এমন বেশ কিছু অনুষ্ঠানের খবরাখবর রয়েছে সাইটটিতে। রয়েছে চুনাটি গ্রামের স্বেচ্ছায় নিয়মিত রক্তদাতাদের ঠিকানা ও ফোন নম্বর।

গ্রামের নোটিশ বোর্ড অংশে রয়েছে গ্রামবাসীর প্রয়োজনীয় বিভিন্ন বিজ্ঞপ্তি। বাংলা ও ইংরেজিতে করা ওয়েবসাইটটি ভালোই বলা যায়। বিশেষ করে ছবির অ্যালবাম অংশটি বেশ আকর্ষণীয়। তবে সাইটটির সব অংশে গতকাল পর্যন্ত কোনো তথ্য ছিল না।

এর ওয়েব ঠিকানা: www.chunati.com

বিনা খরচে তৈরি করুন ব্যাক্তিগত ওয়েব সাইট

--এসএম মেহেদী আকরাম রয়েল

নিজের একটা ওয়েব সাইট থাক কে না চাই। সারা বিশ্বের সামনে নিজেকে তুলে ধরতে এর চেয়ে সহজ পথ আর আছে বলে মনে হয়না। বিনা খরচেও আপনি আপনার ওয়েব সাইট তৈরী করে সারা বিশ্বের কাছে আপনাকে তুলে ধরতে পারেন। তাইতো ওয়েব সাইটের দিকে সবার এতটা ঝোক। ইন্টারনেট সেবাদানকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানই ই-মেইলের মতো বিনামূল্যে ওয়েব সাইট তৈরীর সুযোগ (সাবডোমেইন বা ফোল্ডার) দিয়ে থাকে। ওয়েব সাইট তৈরী করতে হলে তিনটা বিষয় জানতে হবে ১. ওয়েব পেজ ডিজাইন, ২. ডোমেইন (সাবডোমেইন) রেজিষ্ট্রেশন ও ৩. ওয়েব পেজ হোষ্টিং। বিনামূল্যে এসব ওয়েব সাইটে ওয়েব পেজ হোষ্টিং এর জন্য ফাইল ম্যানেজার (ওয়েব) ব্যবহার করতে হয় কারণ বেশীর ভাগ সাইটই (বিনামূল্যে ওয়েব স্পেস দানকরী প্রতিষ্ঠান) এফটিপি সার্ভার ব্যবহার করতে দেয় না এবং ফাইল ম্যানেজার ব্যবহার করে গ্রাহকদের সহজে ওয়েব পেজ আপলোড করতে দিয়ে থাকে। কম্পিউটারে যারা অল্প পারদর্শী মূলত তাদের জন্যই এখানে আলোচনা করা হয়েছে। প্রথমে আসা যাক কিভাবে ওয়েব পেজ তৈরী করবেন। সল্প পরিসরে ওয়েব পেজ তৈরীর বিষয়ে আলোচনা করা সম্ভব নয়। ইতিপূর্বে দৈনিক আমার দেশ পত্রিকাতেও ওয়েব পেজ তৈরীর পদ্ধতি প্রকাশিত হয়েছে। তাছাড়া ভাল ও আকর্শনীয় ভাবে ওয়েব পেজ তৈরী করতে পারদর্শী কারো পরামর্শ নিতে পারেন। এখানে শুধুমাত্র মূল একটি পেজ তৈরীর পদ্ধতি আলোচনা করা হবে হোষ্টিং এর সুবিধার্থে।

যেভাবে ওয়েব পেজ তৈরী করবেন: আপনার ওয়েব সাইটে যা দেখতে চান তা মাক্রোসফ্ট ফন্টপেজ ওপেন করে টাইপ করুন। চাইলে আপনার ছবি বা অন্য কোন বিষয় সংযুক্ত করুন মাক্রোসফ্ট ওয়ার্ডে যেভাবে কাজ করেন। এছাড়া ডানে এইচটিএমএল এ ক্লিক করে কোড এবং প্রিভিউ এ ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন কেমন হচ্ছে আপনার ওয়েব পেজ। এবার নির্দৃষ্ট একটা ফোল্ডারে index.html নামে সেভ করুন (সেভ করার সময় উপরে Change Title ক্লিক করে আপনার পছন্দের টাইটেল টাইপ করুন কারণ এই টাইটেলই ওয়েব পেজের টাইটেল বারে প্রদর্শিত হবে)। আপনি যদি ছবি বা ওয়ার্ড আর্ট ব্যবহার করে থাকেন সেভ করার সময় Save Embedded Files আসবে এখানে ওকে করলে উক্ত ফোল্ডারে নতুন ফাইল বা প্রয়োজনে সাবফোল্ডার তৈরী হবে। এছাড়া ফন্টপেজের বই এর সাহায্য নিয়ে আরো ভালোভাবে ওয়েব পেজ তৈরী করতে পারেন। এখানে মনে রাখতে হবে আপনার কম্পিউটারে তৈরী করা ওয়েব পেজের জন্য যেসব সাবফোল্ডার ও ফাইল তৈরী হয়েছে বা যেভাবে আছে সার্ভারে একই ভাবে একই নামে এক এক করে আপলোড করতে হবে।

বিনামূল্যে রেজিষ্ট্রেশন: বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন রকমের সুবিধা দিয়ে থাকে, যেমন কিছু কিছু ওয়েবের স্পেস বেশী দিয়ে থাকে, কিছু দিচ্ছে সাবডোমেইন আর কিছুবা ফোল্ডার এবং কিছু কিছু বিজ্ঞাপন হিসাবে, ব্যানার, পপআপ বা টেক্সট লিংক অন্যান্য কিছু থাকে ফলে আপনি বেছে নিন কোনটি আপনার প্রয়োজন। নিচে এমনই কিছু ওয়েব সাইটের বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

www.50webs.com
৫০ মেগাবাইট পরিমান ওয়েব স্পেস দিয়ে এবং খুব সহজেই আপলোড করার সুযোগ থাকছে এই ওয়েব সাইটে। এখানে আপনাকে দেওয়া হবে ফোল্ডার এই সাইটে কোন বিজ্ঞাপন নেই। এখানে আপনি সাব-ডোমেইন পাবেন। আপনি mehdiakram নামে রেজিষ্ট্রেশন করলে ওয়েব সাইট হবে mehdiakram.50webs.com

www.geocities.com
ওয়েব স্পেস পেতে এখানেও সার্ভারে ফোল্ডার থাকছে যাদের ইহাহুতে মেইল এ্যাকাউন্ট আছে। আপনার যদি ইহাহুতে এ্যাকাউন্ট না তাকে তাহলে আপনি চাইলে ইহাহুতে একটি ফ্রি এ্যাকাউন্ট খুলে নিতে পারেন। আপনার মেইল আইডি যদি mehdiroyal হয় তাহলে, আপনার ওয়েব সাইটের এড্রেস হবে www.geocities.com/mehdiroyal | এখানে আপনাকে ২৫ মেগাবাইট পরিমান ওয়েব স্পেস দেবে। তবে বিজ্ঞাপন হিসাবে থাকবে ওয়েবসাইটের ডানে একটি উইন্ডো যা ওয়েব সাইট ব্রাউজ করার সময় বন্ধ করা যাবে। এখানে ৫ মেগাবাইটের বড় কোন ফাইল আপলোড করা যাবে না।

www.50megs.com
এখানে আপনি পাবেন ৫০ মেগাবাইট ওয়েব স্পেস। এখানে সাবডোমেইন দেওয়া হবে এবং ফাইল ম্যানেজার ব্যবহার করে সহজে ফাইল আপলোড করা যাবে। এখান থেকে তিন ধরণের সাবডোমেইন পাবেন i8, 5u বা 50megs| অর্থাৎ mehdiakram নামে রেজিষ্ট্রেশন করে আপনি যদি 5u সাবডোমেইনটি পছন্দ করেন তাহলে আপনার ওয়েব সাইট হবে www.mehdiakram.5u.com| তবে এখানে রোজিষ্ট্রেশনের ৭ দিন পর থেকে ওয়েব পেজের উপরে ব্যানার আকারে থাকবে ওয়েব সাইটটির বিজ্ঞাপন।

www.inbangladesh.com
এখানেও www.50megs.com এর মতই একই ভাবে রেজিষ্ট্রেশন ও অনান্য সুবিধা পাওয়া যাবে। তবে এখানে একটাই সাবডোমেইন আছে ফলে এখানে আপনার ওয়েব সাইট তৈরী করলে ওয়েব সাইটের ঠিকানা হবে www.yourname.inbangladesh.com|
এরকম আরো অনেক ওয়েবসাইট আছে ফ্রি হোস্টিং এর জন্য।

যেভাবে আপলোড করবেন: যেহেতু এসব ফ্রি ওয়েব সাইটে একই রকমের ফাইল ম্যানেজার থাকে সুতারাং একটি ওয়েব সাইটের ফাইল ম্যানেজার নিয়ে আলোচনা করলেই যথেষ্ট হবে। প্রথমে আপনি www.50webs.com এ লগইন করুন এবং আপলোড ফাইল এ পপআপ মেনু থেকে আপলোড সিঙ্গেল ফাইলে ক্লিক করে index.html টি আপলোড করুন যদি এর সাথে অন্য কোন ফাইল থাকে তহালে তাও আপলোড করুন। আর যদি কোন ফোল্ডার থাকে তাহলে নিউ ডাইরেক্টরিতে ক্লিক করে একই নামে ফোল্ডার তৈরী করুন এবং উক্ত ফোল্ডারের উপরে ক্লিক করে ওপেন করে কম্পিউটারে থাকা একই নামের ফোল্ডারের ফাইলগুলো আপলোড করুন। অবশেষে ব্রাউজ করে দেখুন কেমন হলো।

ওয়েব এড্রেস সক্ষিপ্ত করুন: আপনার বিনামূল্যে তৈরী করা ওয়েব সাইট দীর্ঘ্য হতে পারে কারন সাবডোমেইন বা ফোল্ডারের কারনে যা অন্যের মনে রাখা কষ্টকর। আপনি চাইলে এই সাইটকে ছোট করতে পারেন www.dot.tk ওয়েব সাইটের মাধ্যমে। এখানে আসলে কোন ওয়েব স্পেস পাওয়া যাবে না। এই ওয়েব সাইট আপনার ওয়েব সাইটের শটকার্ট হিসাবে কাজ করবে। অর্থাৎ আপনার তৈরী করা মূল ওয়েবসাইট যদি http://mehdiakram.50webs.com হয় এবং এখানে আপনি mehdi-akram নামে রেজিষ্ট্রেশন করে থাকেন তাহলে আপনার ওয়েব সাইট হবে http://mehdi-akram.tk বা www.mehdi-akram.tk| সুতারাং এই সাইটের মাধ্যমে আপনার তৈরী করা বড় ওয়েব এড্রেসকে ছোট করতে পারবেন, যা অন্যের মনে রাখার সুবিধা হবে। এখানে রেজিষ্ট্রেশনের ৭২ ঘন্টা পরে আপনার এই ওয়েব সাইট এ্যকটিভ হবে এবং ৯০ দিনে কমপক্ষে ২৫ বার এই ওয়েব সাইট ব্রাউজ করতে হবে নইলে রেজিষ্ট্রেশন বাতিল হবে। তবে মজার বিষয় হচ্ছে আপনার ওয়েব সাইটের অধীনে ৫টি কাল্পনিক ই-মেইল এড্রেস খুলতে পারবেন। যেমন আপনার ওয়েব সাইট যদি www.mehdi-akram.tk হয় তাহলে আপনি চাইলে আপনার ই-মেইল এড্রেস info[at]mehdi-akram.tk নামে খুলতে পারেন যা শুধুমাত্র আপনার মেইলকে ফরওয়ার্ড করার সুবিধা দিবে (এই এড্রেসে ই-মেইল করলে লিংক করা আসল ই-মেইলে মেইল পাঠাবে এই ওয়েবসাইট), কোন ই-মেইল বা স্পেস দেবে না। অতএব, আর দেরী না করে নিজের জন্য তৈরী করুন একটি ওয়েব সাইট এবং বিশ্বকে জানিয়ে দিন আপনার পরিচয়।

সূত্র: বিজ্ঞানী ডট কম www.biggani.com

ইন্টারনেট ব্রাউজার এড্রেসবারে নিজের তৈরি আইকনসহ ইউ আর এল

--এমএম রনি

ইন্টারনেট ব্রাউজার অ্যাড্রেসবারে নিজের তৈরি আইকনসহ ইউআরএল দীর্র্ঘদিন ধরে আমাদের মত সাধারণদের জন্য ছিল রীতিমত একটি কঠিন বিষয় । অথচ আজ এটা কারও অজানা নয়। আর এই কঠিন কাজকে সহজ করে দিয়েছে এই লিংকটি: http://www.html-kit.com/favicon/

কিভাবে এটা কাজ করে?

আপনি অনলাইনে থেকেই কাজটি করতে পারেন। ধরুন,আপনি আপনার ইউআরএল-এ আপনার ছবি সংযুক্ত করতে চান। প্রথমে ওদের সোর্স ইমেজ সেকশনের ব্রাউজ বাটন ক্লিক করে সিলেক্ট করুন ছবিটি (ছবির সাইজ ঠিক করার দায়িত্ব ওদের)।তারপর জেনারেট ফেভ আইকন ডট আইকো লেখা বাটনটি ক্লিক করলে দেখবেন আপনার ছবিসহ একটি নমুনা ইউ আর এল।এবার ডাউনলোড ফেভ আইকন লেখা বাটনটি ক্লিক করুন। ডাউনলোডকৃত এই ছোট জিপ ফাইলটির উপর রাইট ক্লিক করে আনজিপ/এক্সট্রাকট অল করলে ফেভআইকন ডট আইকো নামে একটি ফাইল তৈরী হবে।এই ফাইলটি আপনি আপনার সাইটে আপলোড করুন।এবার ইনডেক্স ফাইল এডিটর ওপেন করে head এ নিচের কোডটি পেষ্ট করে save করে নিন।

link rel="shortcut icon" xhref="http://www.mmrony.jeeran.com/favicon.ico"

তবে এই url (http://www.mmrony.jeeran.com) টির পরিবর্তে আপনার url লিখুন । এবার ব্রাউজ করে করে দেখুন url-এ আপনার ছবি দেখা যাচ্ছে।

যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয় নিচের লংকটি ব্যবহার করুন:

http://www.esogori.forum5.com/

সূত্র: বিজ্ঞানী ডট কম www.biggani.com

দেশি সাইট

ক্যাবলটিভি ডট কম ডট বিডি দেশীয় ক্যাবল টেলিভিশন তথ্যনির্ভর সাইট। বাংলাদেশে তৃতীয়বারের মতো অনলাইন জরিপে শীর্ষ স্থান দখল করেছে স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল চ্যানেল আই। অন্যদিকে নিরপেক্ষ সংবাদ প্রচারে এটিএন বাংলা ও একুশে টেলিভিশন যৌথভাবে শীর্ষ স্থান পেয়েছে।

গত ১২ সেপ্টেম্বর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে বাংলাদেশ ক্যাবল টিভি দর্শক ফোরাম অনলাইন টিভি দর্শক জরিপের ফলাফল ও মাঠ পর্যায়ের টিভি দর্শক জরিপের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়। আকতার হোসেন রিন্টুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি শওকত মাহমুদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা মোল্লা জালাল। অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের মহাসচিব আহমেদ সিরাজ। বক্তব্য রাখেন টিভি দর্শক জরিপের আহ্বায়ক এরফানুল হক নাহিদ, রাজশাহী মহানগর কমিটির সভাপতি শাহাদৎ হোসেন মুল্লা। টিভি দর্শকদের সর্বাধিক পছন্দের অনুষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত হয়েছে টকশো, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনুষ্ঠান। এছাড়া বিদেশি সংবাদভিত্তিক চ্যানেল বিবিসি ও আল জাজিরা শ্রেষ্ঠ বিদেশি সংবাদ মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। অনলাইন জরিপে কারিগরি সহায়তা করেছে তথ্যপ্রযুক্তি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান টেকনোল্যান্ড। জরিপটি গত ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ৬টি বিভাগীয় শহরসহ কয়েকটি জেলা পর্যায়ে পরিচালিত হবে।

-সূত্র: সমকাল – প্রযুক্তি প্রতিদিন – ১৬.০৯.০৭

কম্পিউটার বাজারে পণ্যের দাম বাড়েনি

রমজান মাসে বাকি সব বাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও কম্পিউটার বাজারে যন্ত্রাংশের দাম বাড়েনি।ভাগ্য ভালো যে কম্পিউটার বিক্রেতারা হুজুগে দাম বাড়ায়নি। ক্রেতারাও তাই স্বাচ্ছন্দে কম্পিউটার বাজার থেকে কম্পিউটায় ও যন্ত্রংশে কিনে নিয়ে যাচ্ছে। গতকাল শনিবার পাওয়া বিভিন্ন যন্ত্রাংশের দাম নিচে দেওয়া হলো

প্রসেসর: ইন্টেল সেলেরন ৩.০৬ডি গি.হা. ৩,৮০০ টাকা; ২.৬৬ডি গি.হা. ৩,৩০০; ২.৮ডি গি.হা ৩,৮০০ টাকা। ইন্টেল পেন্টিয়াম কোর টু কোয়াড কিউ ৬৬০০- ২.৪ গি.হা. ২৬৫০০ টাকা। ইন্টেল কোর টু ডুয়ো ২.৪ গি.হা. ২১,০০০ টাকা কোর টু ডুয়ো ই ৪৩০০-১.৮ গি.হা ৯,৬০০ টাকা, পেন্টিয়াম ডুয়েল ১.৮ গি.হা। ৭৯০০ টাকা পেন্টিয়াম ডুয়েল কোর ১.৬ গি.হা. গি.হা. ৬৫০০ টাকা। (প্রসেসর+মাদারবোর্ড) কোর টু ডুয়ো ই ৪৩০০-১.৮ গি.হা. + ইন্টেল ৯৪৫ জিসিআরএল ১৫,৫০০ টাকা। কোর টু ডুয়ো ই ৬৩০০-১.৮৬ গি.হা + ইন্টেল ডি ৯৬৫ চিপসেট ২৩,৫০০ টাকা, কোর টু ডুয়ো ই ৬৩০০-১.৮৬ গি.হা + ইন্টেল ৯৪৫ চিপসেট ১৯,০০০ টাকা, কোর টু ডুয়ো ৬৪০০-২.১৩ গি.হা. + ৯৬৫ ইন্টেল চিপসেট ২৩,৫০০ টাকা। পেন্টিয়াম ডি ৩ গি.হা ডুয়েল কোর ৯২৫ + গিগাবাইট ৯৪৫জি মাদারবোর্ড ১২,৮০০ এবং পেন্টিয়াম ডি ৩ গি.হা ডুয়েল কোর ৯২৫ + আসুস ৯৪৫ জিএম টু মাদারবোর্ড ১৩,০০০ টাকা ইন্টেল পেন্টিয়াম ডুয়েল কোর ই ২১৪০ ১.৬ গি.হা. ৯৪৫ চিপসেট ১২,৫০০। মাদারবোর্ড: ইন্টেল ডি ৯৬৫ আরওয়াইসিকে ৯,৩০০ টাকা। ইন্টেল ডি১০২জি ৬,৫০০; ৯৪৫জিসিএল ৭,০০০ টাকা। র‌্যাম: ২৫৬ মে.বা. (৪০০ বাস) ১,৫০০; ২৫৬ মে.বা. (ডিডিআরটু ৫৩৩ বাস) ১,৪০০; ৫১২ মে.বা. (ডিডিআর) ২,৮০০; ৫১২ মে.বা. (৫৩৩ বাস) ১,৮৫০ টাকা এবং ১ গি.হা. ডিডিআর (৪০০ বাস) ৪,৪০০ টাকা, ১ গি.হা (৫৩৩ বাস) ৩,৮০০ টাকা। হার্ডডিস্ক ড্রাইভ: ৪০ গি.বা. ৩,৩০০; ৮০ গি.বা. (৭২০০ আরপিএম) ৩,৬৫০; ২০০ গি.বা. (সাটা) ৫,৫০০ টাকা, সাটা ২৬০ গি.বা. ৫,০০০ ২৫০ গি.বা ৬,০০০ টাকা। হিটাচি ৪০ গি.বা ৩,২০০; ৮০ গি.বা ৩,৬৫০; ১৬০ গি.বা ৫,০০০ টাকা। ২০০ গি.বা ৫,৪০০ টাকা। ফ্লপিডিস্ক ড্রাইভ: ৩.৫ ইঞ্চি ১.৪৪ মে.বা. ৪০০ টাকা। পেনড্রাইভ: ৫১২ মে.বা. ৯০০ টাকা, ১ গি.বা. ১,৩০০ টাকা, ২ গি.বা. ১,৯০০ টাকা। মনিটর: স্যামসাং ১র্৫র্ ,৮০০ ও ১র্৭র্ ,৯০০ টাকা। ফিলিপস ১র্৫র্ ,৮০০; ১র্৭র্ ,৯০০ টাকা। এলজি ১র্৭র্ ফ্ল্যাট ৮,০০০ টাকা। ফিলিপস ১র্৯র্ এলসিডি ১৯,৫০০ টাকা, ১র্৭র্ এলসিডি ১৫,২০০; ১র্৫র্ এলসিডি ১৩,৪০০; স্যামসাং ১র্৫র্ এলসিডি ১৩,৫০০; ১র্৭র্ এলসিডি ১৫,৫০০; এলজি ১র্৭র্ এলসিডি ১৫,৫০০। গ্রাফিক্স কার্ড: পিসিআই এক্সপ্রেস ৫১২ মে.বা. ১র্৫র্ ১৩,৪০০, ,৬০০ প্রো ১৬,০০০ টাকা। পিসিআই এক্সপ্রেস ২৫৬ মে.বা. ৫,৫০০ টাকা। ফ্যাক্স/মডেম: প্রোলিংক ৫৬ কেবিপিএস এক্সটারনাল ২,০০০; ইন্টারনাল ৫৫০। সিডি-রম ড্রাইভ: আসুস ৫২এক্স ১,০০০; ফিলিপস ৫২এক্স ১,০০০ এবং লাইট-অন ৫২এক্স ১,০০০ টাকা। সিডি রাইটার: ফিলিপস ৫২x২৪x৫২এক্স ১,৯০০; লাইট-অন ৫২x২৪x৫২এক্স ১,৯০০ এবং আসুস ৫২x৩২x৫২এক্স ১,৯০০ টাকা। ডিভিডি-রম ড্রাইভ: আসুস ১৬এক্স ১,৭৫০; ফিলিপস ১৬এক্স ১,৭০০; লাইট-অন ১৬এক্স ১,৭৫০ এবং মারকারি ১৬এক্স ১,৬৫০ টাকা। কেসিং: ১,৫০০ থেকে ২,২০০ টাকা স্যাম্পসং ১,৬৫০ টাকা। মাউস: ১০০ থেকে ৯০০ টাকা। কি-বোর্ড: মিৎসুমি সাধারণ ৩৫০ টাকা। ঈগলটাচ্ মাল্টিমিডিয়া ৬০০ টাকা। ইফোরকেক সাধারণ ২৫০; মাল্টিমিডিয়া ৬০০ টাকা। স্পিকার: ক্রিয়েটিভ ইনস্পায়ার (৫:১) ৪,৮০০; (৭:১) ৯,৫০০; ৩৫০; ৪:১, ৩৬০০, ২:১, ২৬০০ মাইক্রোল্যাব (২:১) ১,২০০ থেকে ১৮০০ (৫:১) ৪,৭০০; ক্রিয়েটিভ এসবিএস (৩৭০) ১,৮০০ টাকা। টিভি কার্ড: এভারমিডিয়া এক্সটারনাল ৪,৫০০ ও ইন্টারনাল, ,৯০০; রিয়ালভিউ এক্সটারনাল ৪,০০০ ও গেড মি ২,৫০০ টাকা। প্রিন্টার: ক্যানন বিজেসি আইপি১৩০০ ২,৯০০; এইচপি১৩৬০ ডেস্কজেট ৩,২০০, লেক্সমার্ক জেট৬৪৫ ৩,৬০০ টাকা। এপসন সি৫৯ ৩,৪০০ টাকা। ক্যানন ১২১০ লেজার ১২,০০০; এইচপি ১০২০ লেজারজেট ১০,৫০০; ২০১৫ লেজারজেট ২৫,০০০; লেক্সমার্ক ই১২০ লেজারজেট ৯,৫০০। ল্যাপটপ কম্পিউটার: সেলেরন প্রসেসরসহ ৪৯ থেকে ৫২ হাজার টাকা এবং ডুয়াল কোর প্রসেসরসহ ৭৫ থেকে ৮৫ হাজার টাকা।সংগ্রহ: মহিম আজিম

এখানে শুধু যন্ত্রাংশের দাম দেওয়া হয়েছে। কেউ যদি পুরো কম্পিউটার সিস্টেম কেনেন, তবে এর সঙ্গে যন্ত্রাংশ সংযোজন খরচ ও সার্ভিস চার্জ যুক্ত হবে।

- সূত্র: প্রথমআলো – কম্পিউটার প্রতিদিন – ১৬.০৯.০৭

সফটওয়্যার স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত

সাধারণ মানুষের কাছে তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধা পৌঁছে দিতে উন্নুক্ত প্রোগ্রামিং সংকেতের (ওপেন সোর্স) মুক্ত সফটওয়্যার এবং মুক্ত ফন্ট সবচেয়ে ভালো ভুমিকা রাখতে পারে। এ জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে মুক্ত সফটওয়্যারের ব্যবহার বাড়াতে হবে।মুক্ত সফটওয়্যারই কম্পিউটার সফটওয়্যার ব্যবহারের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে পারে। এ সব যুক্তি দেখিয়ে দেশের মানুষকে আরও বেশি মুক্ত সফটওয়্যার ব্যবহারের আহ্বান জানিয়ে গতকাল শনিবার বাংলাদেশে সফটওয়্যার স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়েছে।

দেশের বিভিন্ন স্থানে স্বেচ্ছাসেবক এবং মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলনের কর্মীরা নানা আয়োজনের মাধ্যমে এ দিনটি পালন করেছে। এসব আয়োজনের সমন্বয় ও তত্ত্বাবধান করে বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন)। সকালে একটি স্যাটেলাইট টিভিতে সবাইকে মুক্ত সফটওয়্যার ব্যবহারের আহ্বান জানান বিডিওএসএনের সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান। সকাল ১০টা থেকে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বাহাদুর শাহ পার্কসংলগ্ন আইমেশ কম্পিউটার কেন্দ্রে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা ছিল। এখানে বিভিন্ন মুক্ত সফটওয়্যারের ব্যবহার দেখানো হয়। সারা দিনের বিভিন্ন অধিবেশনে অংশ নেন মুসলিম হাইস্কুল, সেন্ট ান্সিস জেভিয়ার্স হাইস্কুল, সেন্ট গ্রেগরিজ হাইস্কুল, ইসলামিয়া গভর্নমেন্ট হাইস্কুল, কবি নজরুল কলেজ ও মহানগর মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা। প্রদর্শনীতে মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ার বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।

এদিকে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সফটওয়্যার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আজ রোববার শোভাযাত্রাসহ নানারকম আয়োজন করা হয়েছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়েরর একটি কম্পিউটার ল্যাবকে মুক্ত সফটওয়্যারভিত্তিক লিনাক্স ল্যাবে পরিণত করা হয়েছে। আজ এ ল্যাব সবার জন্য খুলে দেওয়া হবে।

গতকাল বিকেলে এ উপলক্ষে বিডিওএসএন কার্যালয়ে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভা শেষে বিবিসির তৈরি করা প্রামাণ্যচিত্র দি কোড ব্রেকার দেখানো হয়। বিডিওএসএন সপ্তাহব্যাপী আরও নানারকম আয়োজন করবে বলেজানা গেছে।

শুধু সফটওয়্যারের প্রোগ্রামিং সংকেত উন্নুক্ত করার দাবী নিয়ে নয়, মুক্ত সফটওয়্যার সম্পর্কে সচেতনতা ও এর ব্যবহার বাড়াতে ২০০৪ সালের ২৮ আগস্ট প্রথমবারের মতো সফটওয়্যার স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়। সে বছর ৭০টি দল এ দিনটি পালন করে। ২০০৫ সালের ১০ সেপ্টেম্বর ৬০টি দেশে ৩০০টি দল এ দিনটি পালন করে। ২০০৬ সাল থেকে সেপ্টেম্বরের তৃতীয় শনিবার বিশ্ব জুড়ে সফটওয়্যার স্বাধীনতা দিবস পালন করা হচ্ছে।এ আয়েজনে প্রধান পৃষ্ঠপোষক মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম উবুন্টুর পরিবেশক প্রতিষ্ঠান ক্যানোনিক্যাল লিমিটেড। ২০০৮ সালে গুরুত্বপূর্ণ দিবস হিসেবে সফটওয়্যার স্বাধীনতা দিবসকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে।

সূত্র: প্রথমআলো – কম্পিউটার প্রতিদিন – ১৬.০৯.০৭

দশটি বাংলাদেশী কোম্পানির সাথে এলইআইসি’র চুক্তি

লোকাল এন্টারপ্রাইজ ইনভেস্টমেন্ট সেন্টার (এলইআইসি) দশটি বাংলাদেশী তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানির সমন্বয়ে অক্টোবর, ২০০৭ এ নরওয়ে ও সুইডেনে একটি মিশন প্রেরণের উদ্যোগ নিয়েছে। বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিস (বেসিস) এই ক্ষেত্রে এলইআইসিকে সহযোগিতা করছে। অংশগ্রহণকারী কোম্পানি দশটি হচ্ছে ঃ বাংলাদেশ ইন্টারনেট প্রেসে লিমিটেড, বিডিকম অনলাইন লিমিটেড, বিজনেস অটোমেশন লিমিটেড, কম্পিউলিঙ্ক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, সিএসএল সফটওয়্যার রিসোর্সের কনসোর্টিয়াম লিমিটেড, ডাটাসফট সিস্টেমস্ বাংলাদেশ লিমিটেড, ই-জেনারেশন বেসরকারী উন্নয়ন খাতের একটি প্রকল্প বা আইডিএলসি ফিন্যান্স লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনায় ও কানাডিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি (সিআইডিএ) এর অর্থায়ানে পরিচালিত।

এই মিশনের মূল্য লক্ষ্য হলো স্কেন্ডিনোভিয়ার তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানির সাথে ব্যবসা, বিপনন ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী ব্যবসায়ীক সম্পর্ক গড়ে তোলা। এতে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলো প্রযুক্তিগত জ্ঞান, মূলধন ও বাজার সম্প্রসারণে আরো সক্ষম হয়ে উঠবে। এলইআইসি ও অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে এই মর্মে সম্প্রতি একটি স্থানীয় হোটেলে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ক্যানাডিয়ান হাইকমিশনার বারবারা রিচার্ডসন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিনিয়োগ বোর্ডের এক্সিকিউটিভ মেম্বার জনাব আবু রেজা খান; আইডিএলসি ফিন্যান্স লিমিটেড-এর সিইও এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব আনিস এ. খান; বেসিস-এর ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট জনাব জনাব রফিকুল ইসলাম; এলইআইসি-এর কেন্দ্র পরিচালক ইসরাত আরা ইউনুস এবং অংশগ্রহনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তাবৃন্দ। চুক্তি স্বাক্ষর সম্পাদিত হবার পর মিশন বিষয়ক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়, যাতে ভ্যানিশ-বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগের কোম্পনি, সফটওয়্যার পিপল-এর সিইও, রুনে বি. ওয়েস্টারম্যান ও রয়েল ভ্যানিশ এমবেসীর বি২বি প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর ইব অ্যালবার্টসেন এই ক্ষেত্রে তাদের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বক্তব্য উপস্থাপন করেন। তথ্যপ্রযুক্তি কেক্ষত্রে এ ধরনের উদ্যোগ দেশের সার্বিক উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ আশা প্রকাশ করেন। বিশেষ করে প্রযুক্তি জ্ঞানে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলো আরো ডেভেলপ হলে মূলধন এবং বাজার সম্প্রসারণে আরো অনেকদূর এগিয়ে যেতে পারবে। কারণ এর মাধ্যমে স্কেন্ডিনোভিয়ার তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্কের মাধ্যমে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যকলাপ বৃদ্ধি করা যাবে।

সূত্র: ইত্তেফাক – আইটি কর্নার – ১৬.০৯.০৭

দেশিবন্ধু ডট কম-এর ইয়াহু গ্রুপ

বাংলাদেশিদের নিয়ে বন্ধুত্বের ওয়েব সাইট দেশিবন্ধু ডট কম চালু করল নতুন ইয়াহু গ্রুপ। গত মাসে চালু হওয়া গ্রুপের সদস্য সংখ্যা ইতিমধ্যে দুই হাজার ছাড়িয়ে গেছে। পৃথিবীর সকল প্রান্তের বাঙ্গালিরা এখন থেকে এই গ্রুপ ব্যবহার করে তাদের অনন্য এক আড্ডায় মেতে উঠতে সক্ষম হবে। সকল বন্ধুদের মাঝে নিজের চিন্তা চেতনা অত্যন্ত সুখকরভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন এই গ্রুপ ব্যবহার করে। সম্পূর্ণ ফ্রি এই গ্রুপে সদস্য হবার জন্য ব্রউজ করুন ঃ www.Groups.DeshiBondhu.com

ফুট নোট বা এন্ড নোট কপি করা

১. যে রেফারেন্স মার্ক নোটটি কপি করতে চান তা সিলেক্ট করুন।
২. নোট রেফারেন্স মার্কটি কাট বা কপি করুন।
৩. যে নতুন লোকেশনে পেস্ট করতে চান সেখানে কার্সর রাখুন এবং পেস্ট করুন।


সূত্র: ইত্তেফাক আইটি কর্নার ১৬.০৯.২০০৭

মাইক্রোসফট অফিস ৯৭/২০০০, ভলিউম ৩

আধুনিক জীবনে কম্পিউটারের প্রয়োজনীয়তার কথা কে-না জানে? যেকোনো প্রয়োজনে কম্পিউটার জানা অবশ্যই দরকার। তা সে ব্যক্তিগত প্রয়োজনেই হোক অথবা অফিস-আদালতে। তাই বেসিক কম্পিউটার জ্ঞানের চাহিদা মেটাতে সিসটেক পাবলিকেশন থেকে বেরিয়েছে মাইক্রোসফট অফিস ৯৭/২০০০ এর উপর পাঁচটি ভলিউমের একটি সিরিজ। যার লেখক মাহবুবুর রহমান। এক্সপিসহ ভলিউম৩ এ রয়েছে পাওয়ার পয়েন্ট ৯৭, পাওয়ার পয়েন্ট ২০০০, পাওয়ার পয়েন্ট এক্সপি, আউটলুক ৯৭/২০০০ এবং এমএস বাইন্ডার ৯৭। বইটিতে রয়েছে পাওয়ার পয়েন্টে প্রেজেন্টেশন তৈরি করা, ফাইল মেন্যু নিয়ে বিভিন্ন অপশন, এডিট মেন্যুতে কাজ করা, ভিউ ফাইলের বিভিন্ন অপশন, ইনসার্ট মেন্যু দিয়েই বিভিন্ন ফাইল যুক্ত করা, ফরমেট মেন্যু দিয়ে বিভিন্ন কাজ করা, টুলস মেন্যু দিয়ে বানান শুদ্ধ করা, ডিকশনারীতে শব্দ সংযোজন করা ইত্যাদি। এছাড়া রয়েছে াইডে ড্রইং করা, অটোশেপ, ওয়ার্ড আর্ট, টেবিল, চার্ট সন্নিবেশিত করার অপশন, বিভিন্ন ডিজাইনের াইড, ইনসার্ট রিবন, াইড শো রিবন ইত্যাদি। ৫টি ভলিউমের এই সিরিজের দাম ৬৮০ টাকা। যা সর্বত্র পাওয়া যাচ্ছে।

সূত্র: ইত্তেফাক – আইটি কর্নার – ১৬.০৯.০৭